আগামী রোববার থেকে ঢাকায় চার দিনব্যাপী জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন শুরু হচ্ছে। এবার নানা দাবি-দাওয়ার পাশাপাশি স্বাস্থ্য খাতে বিশেষ নজর রয়েছে জেলা প্রশাসকদের। বরিশালে পূর্ণাঙ্গ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ ১২টি জেলায় মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল নির্মাণের সুপারিশ করবেন তাঁরা
‘আমরা তো এতিম হয়ে গেলাম। এই যে মানুষটি সারা জীবন স্বাস্থ্য খাতে, সমাজ সচেতনতায়, রাজনৈতিক সচেতনতায়, নিরীহ মানুষের সহায়তায় সারা জীবন বিসর্জন করে গেলেন। শেষ পর্যন্ত তিনি নিজের হাসপাতাল ছাড়া অন্য কোথাও চিকিৎসা সেবা নিতে যাননি। ওনার মত নিঃস্বার্থ লোক, হাজার গরিব দুঃখীর জনপ্রিয় মানুষ, আর হয় না। তার আত্মার
কোনো স্থানই তো শূন্য থাকে না, এটাও হয়তো থাকবে না। কিন্তু তা পূরণ হতে অনেক সময় লাগবে। একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা চলে গেলেন। আজ শুক্রবার ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর জানাজায় উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এমন প্রতিক্রিয়া জানান কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মরদেহ পৌঁছায়। আজ শুক্রবার বেলা আড়াইটায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে জাফরুল্লাহর পঞ্চম জানাজা শেষে তাঁকে সমাহিত করা হয়।
সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যানে করে পৌঁছেছে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মরদেহ। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যানটি পৌঁছায়।
বীর মুক্তিযোদ্ধা ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মরদেহ আগামীকাল শুক্রবার সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে দাফন করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা ৩০ মিনিটের দিকে সোহরাওয়ার্দী
বীর মুক্তিযোদ্ধা ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী স্পষ্টবাদী মানুষ ছিলেন, দেশ ও মানুষের জন্য কথা বলতে কখনো পিছপা হননি — বলে মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মুক্তিযুদ্ধের পর থেকেই দেশের স্বাস্থ্যখাত এবং ওষুধ নিয়ে নতুন ভাবনা শুরু হয়েছিল। বিশাল গ্রামবাংলায় কীভাবে স্বাস্থ্যসেবাকে সঠিকভাবে এগিয়ে নেওয়া যায় সেটা যুদ্ধোত্তর সমাজেরই একটা আকাঙ্খা ছিল। বিশেষ করে সেই সব চিকিৎসক এটা তীব্রভাবে ভাবতেন, যারা সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। ‘মুক্তি’ বিষয়টিকে এরা স্বাস্থ্য
আমার নম্বর যখন লিখছিলেন, তখন তাঁকে প্রশ্ন করেছিলাম যে, ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনে জিতলে আপনি কি রাষ্ট্রপতি হবেন? তিনি মুচকি হেসে বলেছিলেন—এমন মনোবাসনা আমার নেই। আমি একটি সুন্দর দেশ চাই। আমি চায় সাধারণ মানুষ ভালো থাকুক। আর ভালো কাজের সঙ্গে আমি সব সময় থাকব
জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সংগ্রাম শুরু হয় মূলত একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে। ১৯৭১ সালের মার্চে ব্রিটেনে বসবাসরত ১ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশি চিকিৎসক বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন গঠন করে। সেই সংগঠনের সভাপতি ছিলেন ডা. এএইচ সায়েদুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। একই বছরের মে মাসে এমএ মোবিন ও জাফর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ছিলেন জনস্বাস্থ্যের একজন চিন্তক। তিনি সব সময় চেয়েছেন দেশে একটি কার্যকর সুলভ স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। নিজ উদ্যোগে তৈরি করেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র নামে একটি সাশ্রয়ী সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান। জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি এখানেই চিকিৎসা নিয়েছেন। শেষ নিশ্বাস
বীর মুক্তিযোদ্ধা, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী (৮১) মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার রাতে ধানমন্ডির গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের প্রধান সমন্বয়কার
দেশকে ১৬ থেকে ১৭টি প্রদেশে ভাগ করে প্রদেশের কাছে ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ করর প্রস্তাব দিয়েছেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ধানমন্ডির গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে ডায়ালাইসিস সেন্টারে অল্প খরচে ৪র্থ শিফটে রাত ৮টা ৩০ মিনিট এবং ৫ম শিফট রাত ২টায় রোগীদের জন্য প্রতি সেশনে ন্যূনতম ১ হাজার টাকায় ডায়ালাইসিস চালুর সিদ্ধান্তে নেওয়া হয়েছে।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সরকার ভয়ানক পরিকল্পনা করছে বলে দাবি করেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ফেলানী হত্যা দিবস উপলক্ষে আগ্রাসন প্রতিরোধ জাতীয় কমিটির আয়োজনে ‘সীমান্তে বিএসএফের গুলি থামবে কবে’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমাবেশ করতে চট্টগ্রামে যেতে পারলে খালেদা জিয়া পল্টন যেতে পারবে না কেন? তাঁকে তো জামিন দিয়েছেন। আমি কোথায় মিটিং করব সেটা আমার ব্যাপার
আলেমদের মুক্তির দাবি জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ‘হয়রানিমূলক মামলায় রাজবন্দী ও ধর্মীয় নেতাদের দীর্ঘ কারাবাস: নাগরিক সমাজের উদ্বেগ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন। গণ মতামত কেন্দ্র এই সভার আয়োজন করে।